আজকের-আমাদের-সাথে-আছেন-অ্যাডভোকেট-জীবন-নেছা-মুক্তা-সুপ্রিম-কোর্ট-ঢাকা

আমেরিকাতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আসতে কত টাকা খরচ হয় ও কত দিন সময় লাগে এবং কিভাবে আবেদন করবেন

আমেরিকাতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আসতে কত টাকা খরচ হয় ও কত দিন সময় লাগে এবং কিভাবে আবেদন করবেন বিস্তারিত আলোচনা করব।

আজকের আমাদের সাথে আছেন অ্যাডভোকেট জীবন নেছা মুক্তা (সুপ্রিম কোর্ট ঢাকা)

আমেরিকাতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন হলে সর্ব প্রথমে আপনাকে ডিজিটাল পাসপোর্ট( ই -পাসপোর্ট) থাকতে হবে।
আমেরিকাতে ওয়ার্ড পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে, আপনাকে আমেরিকার যে কোন একজন আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

আমি আমেরিকাতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে চাই। তখন আমেরিকার আইনজীবী বলবে আপনার কোন কাজের দক্ষতা আছে। তখন আপনার যে কাজের দক্ষতা থাকবে। সে কাজের সকল কাগজপত্র, যেমন আপনি যদি নার্সিং পড়ে থাকেন, তাহলে আপনার নার্সিং সার্টিফিকেট এবং আপনি কোন হসপিটালে নার্স হিসাবে কর্মরত আছেন, তার প্রত্যয়ন পত্র ফোন নম্বর জিমেইল সহ ইংরেজি ভার্সন হতে হবে। এবং আপনি যদি হোটেলে জব করতে চান তাহলে হোটেল জব এর সকল কাগজপত্র এবং কোন হোটেলে কর্মরত আছেন, তার প্রত্যায়ন পত্র ফোন নম্বর জিমেইল সহ ইংরেজি ভার্সন হতে হবে।
মোটকথা, আপনি আমেরিকাতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে ,আপনার যে কাজের দক্ষতা আছে, সে কাজের সকল কাগজপত্র লাগবে।

আমেরিকার আইনজীবী! আপনার যে কাজের উপরে দক্ষতা আছে, সকল কাগজপত্র দেখে শুনে।
বিভিন্ন কোম্পানিতে খোঁজখবর নিয়ে আপনার এপ্রুভ জন্য আবেদন করবে। আপনার কাগজপত্র দেখে শুনে সে কোম্পানি যদি এপ্রুভ করে। তাহলে আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

এবং আপনাকে এ্যাম্বেসিতে ভাইভা বোর্ড এ কি কি প্রশ্ন করবে, সেগুলো আপনাকে আইনজীবী বলে দিবে। আপনি যদি কোন প্রশ্ন না পারেন তাহলে কি বলতে হবে সেটাও আপনাকে আইনজীবী বলে দিবে।

ওয়ার্ক পারমিট বা এপ্রুভ আমেরিকার একজন আইনজীবীর মাধ্যমে বের করতে হলে ১০ থেকে ১৫ হাজার ডলার খরচ হবে । যা বাংলাদেশী টাকায় ১২ থেকে ১৪ লক্ষ টাকা।

আমেরিকায় যাওয়ার জন্য ওয়ার্ক পারমিট বের করতে ৮ থেকে ১০ মাস সময় লাগবে।

#ওয়ার্ক পারমিট করতে কি কি কাগজপত্র লাগে
* একটি ডিজিটাল পাসপোর্ট (ই-পাসপোর্ট)।
* জাতীয় পরিচয় পত্র।
* জন্ম নিবন্ধন ইংরেজি অনুসারে।
* আপনার যে কাজে দক্ষতা আছে তার সার্টিফিকেট এবং আপনি যেখানে কর্মরত আছেন তার প্রত্যয়ন পত্র ফোন নম্বর জিমেইল সহ ইংরেজিতে।
*সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট।

ওয়ার্ক পারমিট হওয়ার পরে। আপনি আবেদন করে আমেরিকা তে কাজের জন্য যেতে পারবেন। আমেরিকা তে কাজের জন্য যেতে হলে, আপনাকে দুই থেকে আড়াই বছর সময় লাগবে এবং ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা লাগবে।

এতক্ষণ যারা সাথে ছিলেন সবাইকে ধন্যবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *